ডেস্ক রিপোর্ট : কুমিল্লায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় এক কলেজ শিক্ষার্থী নিহত হয়েছে। এ ঘটনায় অপর এক কলেজ শিক্ষার্থী আহত হয়েছে। নিহত কলেজ শিক্ষার্থীর নাম নাজিম উদ্দিন (১৮)। সে কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজের একাদশ শ্রেণীর বিজ্ঞান বিভাগের ছাত্র এবং সদর দক্ষিন উপজেলার আশ্রাফপুর এলাকার আক্তার হোসেন ও নাজমা বেগমের বড় ছেলে। আহত অপর শিক্ষার্থীর নাম মো: আবু ফয়সাল সে রূপসী বাংলা কলেজের একাদশ শ্রেণীর ছাত্র এবং সদর দক্ষিন উপজেলার আশ্রাফপুর এলাকার আনোয়ার হোসেন ও তাহমিনা বেগমের ছেলে।
গতকাল বুধবার ২ অক্টোবর কুমিল্লার আদর্শ সদর উপজেলার বালুতুপা এলাকায় দুপুর ২টায় মদিনা বাসের চাকায় পিষ্ট হয়ে কলেজ ছাত্র নিহত হয়। ঐ সময় স্থানীয় জনতা মদিনা বাসের সামনের ও পিছনের গ্লাস ভেঙ্গে ফেলে।
জানা যায়, আবু ফয়সাল ও নাজিম উদ্দিন উভয়ের পরিবার সদর দক্ষিণ উপজেলার আশ্রাফপুর এলাকার ভাড়া বাসায় বসবাস করে আসছে। আবু ফয়সাল থাকে আশ্রাফপুর এলাকার মজুমদার পার্ক-২ এর চতুর্থ তলার সি৪ ইউনিটে এবং নাজিম উদ্দিন থাকে মিলিনিয়াম হাউজিং-এ। গত মাসে নাজিম উদ্দিনের পরিবার ঢালুয়াপাড়া থেকে আশ্রাফপুর বাসা পরিবর্তন করেছে। গতকাল বুধবার সকাল দশটায় কলেজের কথা বলে বাসা থেকে বের হয় নাজিম, সিয়াম, আবু ফয়সাল, সামির, দীপু। পাচজন দুইটি মোটরসাইকেল যোগে প্রথমে শাসনগাছা এলাকায় কিছুক্ষন সময় ব্যয় করে পরে ১২টায় সিয়ামের দাদার বাড়ী বালুতুপা এলাকায় যায়। সেখান থেকে দুপুর ২টায় বাড়ীতের ফেরার সময় এই ঘটনায় ঘটে।
ফয়সালের মা তাহমিনার সাথে কথা বল্লে তিনি জানান, তার ছেলে ঢাকা পড়ালেখা করেন। তিনি নাজিম নামে কাউকে চিনেন না। ফয়সাল গতকাল ঢাকা চলে গিয়েছে। কিন্তু ফয়সাল কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পুলিশের কাছে বক্তব্যে স্বীকার করেছে ফয়সাল সকালে বাসা থেকে বের হয়েছে এবং সে কুমিল্লায় রূপসী বাংলা কলেজে লেখাপড়া করে।
ফয়সাল আরো জানায়, তারা দুইটি মোটরসাইকেল যোগে ঘুরতে বেরিয়েছিল। একটিতে ফয়সাল এবং নাজিম উদ্দিন ছিল। সেটিতে ফয়সাল ড্রাইভ করতেছিল। অপরটিতে সিয়াম, সামির ও দীপু ছিল। সামনের মোটরসাইকেল তারা তিনজন ছিল আর পিছনের মোটরসাকেলে নাজিম ও ফয়সাল ছিল। যখন মোটরসাইকেল ও বাস মুখোমুখি হয় তখন নাজিম বাচার জন্য লাফ দিলে চাকা পিষ্ট হয়ে মারা যায়। এই ঘটনায় ফয়সালের বাম হাতে আঘাত পায় এবং সে আহত হয়।
এ বিষয়ে কোতয়ালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো: আনোয়ারুল হক জানান, মদিনা বাসের সাথে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে ১জন কলেজ ছাত্র নিহত হয়েছে। নিহত কলেজ ছাত্রের মৃত দেহ ঘটনাস্থল থেকে আমরা উদ্ধার করেছি। সুরতহাল করা হচ্ছে। ময়নাতদন্তের জন্য কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করেছি।
গতকাল বুধবার ২ অক্টোবর কুমিল্লার আদর্শ সদর উপজেলার বালুতুপা এলাকায় দুপুর ২টায় মদিনা বাসের চাকায় পিষ্ট হয়ে কলেজ ছাত্র নিহত হয়। ঐ সময় স্থানীয় জনতা মদিনা বাসের সামনের ও পিছনের গ্লাস ভেঙ্গে ফেলে।
জানা যায়, আবু ফয়সাল ও নাজিম উদ্দিন উভয়ের পরিবার সদর দক্ষিণ উপজেলার আশ্রাফপুর এলাকার ভাড়া বাসায় বসবাস করে আসছে। আবু ফয়সাল থাকে আশ্রাফপুর এলাকার মজুমদার পার্ক-২ এর চতুর্থ তলার সি৪ ইউনিটে এবং নাজিম উদ্দিন থাকে মিলিনিয়াম হাউজিং-এ। গত মাসে নাজিম উদ্দিনের পরিবার ঢালুয়াপাড়া থেকে আশ্রাফপুর বাসা পরিবর্তন করেছে। গতকাল বুধবার সকাল দশটায় কলেজের কথা বলে বাসা থেকে বের হয় নাজিম, সিয়াম, আবু ফয়সাল, সামির, দীপু। পাচজন দুইটি মোটরসাইকেল যোগে প্রথমে শাসনগাছা এলাকায় কিছুক্ষন সময় ব্যয় করে পরে ১২টায় সিয়ামের দাদার বাড়ী বালুতুপা এলাকায় যায়। সেখান থেকে দুপুর ২টায় বাড়ীতের ফেরার সময় এই ঘটনায় ঘটে।
ফয়সালের মা তাহমিনার সাথে কথা বল্লে তিনি জানান, তার ছেলে ঢাকা পড়ালেখা করেন। তিনি নাজিম নামে কাউকে চিনেন না। ফয়সাল গতকাল ঢাকা চলে গিয়েছে। কিন্তু ফয়সাল কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পুলিশের কাছে বক্তব্যে স্বীকার করেছে ফয়সাল সকালে বাসা থেকে বের হয়েছে এবং সে কুমিল্লায় রূপসী বাংলা কলেজে লেখাপড়া করে।
ফয়সাল আরো জানায়, তারা দুইটি মোটরসাইকেল যোগে ঘুরতে বেরিয়েছিল। একটিতে ফয়সাল এবং নাজিম উদ্দিন ছিল। সেটিতে ফয়সাল ড্রাইভ করতেছিল। অপরটিতে সিয়াম, সামির ও দীপু ছিল। সামনের মোটরসাইকেল তারা তিনজন ছিল আর পিছনের মোটরসাকেলে নাজিম ও ফয়সাল ছিল। যখন মোটরসাইকেল ও বাস মুখোমুখি হয় তখন নাজিম বাচার জন্য লাফ দিলে চাকা পিষ্ট হয়ে মারা যায়। এই ঘটনায় ফয়সালের বাম হাতে আঘাত পায় এবং সে আহত হয়।
এ বিষয়ে কোতয়ালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো: আনোয়ারুল হক জানান, মদিনা বাসের সাথে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে ১জন কলেজ ছাত্র নিহত হয়েছে। নিহত কলেজ ছাত্রের মৃত দেহ ঘটনাস্থল থেকে আমরা উদ্ধার করেছি। সুরতহাল করা হচ্ছে। ময়নাতদন্তের জন্য কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করেছি।